খুঁজুন
শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩০ কার্তিক, ১৪৩২

প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে যাব, কিন্তু পরোক্ষ পথে নয়: সালাহউদ্দিন আহমদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ণ
প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে যাব, কিন্তু পরোক্ষ পথে নয়: সালাহউদ্দিন আহমদ
36

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে বিএনপি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে আলোচনায় তারা আগ্রহী, তবে আহ্বানটি আসতে হবে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকেই, অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে নয়।

শনিবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ‘ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের ৫০ বছর পূর্তি’ উপলক্ষে ছাত্রদল আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা ডাকলে অবশ্যই আমরা যাবো, কারণ আমরা সংলাপকে সমর্থন করি। কিন্তু অন্য কোনো রাজনৈতিক দলকে দিয়ে আমাদের ডাকা হবে কেন? তারা কারা, এবং কাদের প্রতিনিধি হয়ে কথা বলছে?”

সালাহউদ্দিন প্রশ্ন তোলেন, রাজনৈতিক সমঝোতার প্রক্রিয়ায় কেন এক দলের ওপর ‘রেফারির’ দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। তার মতে, এটি সংলাপের স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করছে।

তিনি আরও বলেন, “আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে। তারা যেন মনে রাখেন এটি কোনো নির্বাচিত সরকার নয়। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি বা সময় বেঁধে দেওয়া তাদের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। এভাবে সাত দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে বলার অর্থ হচ্ছে কর্তৃত্ববাদী মনোভাব দেখানো। আমরা চেয়েছিলাম সরকার নিরপেক্ষ রেফারির ভূমিকা পালন করবে, কিন্তু তারা নিজেই খেলোয়াড় হয়ে মাঠে নেমেছে।”

বিএনপির এই নেতার বক্তব্যে স্পষ্ট জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব ও তফসিল নিয়ে এখনও ঐক্যমত্য হয়নি। বিএনপি মনে করছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জমাকৃত খসড়ায় মূল সনদের বেশ কয়েকটি ধারা পরিবর্তন করা হয়েছে, যা দলের সঙ্গে পরামর্শ ছাড়া করা হয়েছে।

দলটির অবস্থান হলো গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একই দিনে আয়োজন করা উচিত, যাতে সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে জনগণের রায় সরাসরি জানা যায়।

অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী চায় আগে গণভোট হোক, তারপর নির্বাচন। এই মতপার্থক্যই দুই দলের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করেছে বলে জানাচ্ছেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা।
সালাহউদ্দিন বলেন, “জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে আমরা রেফারির জায়গায় দেখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে তারা নিজেই ফল ঘোষণা করেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাজ হওয়া উচিত ছিল পর্যবেক্ষণ ও সহায়তা করা, নির্দেশ দেওয়া নয়। রাজনৈতিক পক্ষগুলোর পারস্পরিক আলোচনা ছাড়া কোনো সংবিধান সংশোধন বা সনদ বাস্তবায়ন টেকসই হবে না।”

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সমালোচনা করে বলেন, “আপনারা ইতিহাসে একাধিকবার ভুল দিক বেছে নিয়েছেন। এখন আবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে হাত মেলালে তা হবে পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তির পুনরুত্থানের পথ প্রশস্ত করা।”

তিনি সতর্ক করেন বাংলাদেশের জনগণ এখন রাজনৈতিকভাবে অনেক পরিণত; কেউ যদি ব্যক্তিগত স্বার্থে ফ্যাসিবাদের অবশেষকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করে, তবে জাতি আর তা মেনে নেবে না।

গণভোট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “গণভোট মানেই নতুন আইন বা সংবিধান পরিবর্তন নয়। বরং এটি একটি নৈতিক দায় তৈরি করে জনগণের নির্বাচিত সংসদের ওপর। তাই গণভোট হলে সেটা নির্বাচনের দিনেই হওয়া উচিত অন্যথায় রাজনৈতিক বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে। নির্বাচনের বাইরে আলাদা দিনে গণভোট আয়োজন মানে রাজনৈতিকভাবে বিভ্রান্তি ও জনগণের রায়কে বিভক্ত করা।”

বিএনপির এই নেতা বলেন, “আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আশায়। কিন্তু যদি তারা রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শন শুরু করে, তা জনগণের প্রত্যাশার পরিপন্থী হবে। এই সরকার নির্বাচিত নয়, তাদের দায়িত্ব সীমার মধ্যে থাকা উচিত।”

আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের ঘোষিত ‘লকডাউন’ কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি কটাক্ষ করে বলেন, “যেদিন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রায় ঘোষণার কথা, সেদিনই লকডাউন আহ্বান! এটা কি জনগণের রায় থেকে পালানোর কৌশল নয়? বিএনপি ভয় পায় না আপনারা যদি সত্যিই সাহসী হন, রাজপথে আসুন। বাংলাদেশী মানুষ তখনই বিচার করবে কে ফ্যাসিস্ট, আর কে জনগণের প্রতিনিধি।”

আলোচনা সভায় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম বলেন, “সরকারি পর্যায় থেকে ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করা হচ্ছে। যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রাখতে চায়, তাদের উদ্দেশ্যই হলো বিদেশি স্বার্থ পূরণ করা। আমরা সেই ষড়যন্ত্র সফল হতে দেব না। অস্থিতিশীল বাংলাদেশই ভারতের স্বার্থে কাজ করে, আর সেই ফাঁদে যারা পা দিচ্ছে, তারা ইতিহাসে দায় এড়াতে পারবে না।”

সালাহউদ্দিন আহমদের বক্তব্যে মূল বার্তা স্পষ্ট বিএনপি সংলাপে বিশ্বাসী, কিন্তু শর্তহীনভাবে নয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে নিরপেক্ষতার সীমায় থাকতে হবে, আর রাজনৈতিক মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কোনো দলকে সামনে আনা যাবে না। গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে ন্যায্য সংলাপের ওপর, না যে কে কাকে ডাকছে বরং কে জনগণের জন্য সত্যিকারের দায়িত্ব নিচ্ছে তার ওপর।

রাবিতে ৪০ বছর পর ছাত্রশিবিরের আয়োজনে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

রাবি প্রতিনিধি,
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:১৯ অপরাহ্ণ
   
রাবিতে ৪০ বছর পর ছাত্রশিবিরের আয়োজনে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

চার দশকেরও বেশি সময় পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে নবীনবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রশিবির। শনিবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেয় সংগঠনটি।

সংগঠনটির ক্যাম্পাসে সর্বশেষ নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮২ সালে। সেদিন শাখা ছাত্রমৈত্রী, জাসদ, ছাত্রলীগের বাধা ও পরবর্তী সংঘর্ষে ছাত্রশিবিরের চার কর্মী নিহত হন। এরপর নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে শিবির তাদের নবীনবরণ আয়োজন ক্যাম্পাসের বাইরে আয়োজন করে আসছিল।

নবীন বরণে এসে অনুভূতি প্রকাশ করে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী মাজহারুল ইসলাম ফাহিম বলেন, এরকম নবীনবরণ আমরা আর কোনো সংগঠনের কাছ থেকে পাইনি। আমাদের বলা হতো শিবির নারী বিদ্বেষী, শিবির রগ কাটে। কিন্তু বাস্তবতা হলো—আমরা তাদের যত কাছাকাছি গেছি, তত তাদের সম্পর্কে জেনেছি এবং তাদের মতাদর্শ বুঝতে পেরেছি। আমরা চাই আজকের এই ক্যারিয়ার গাইডলাইনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক এবং শিক্ষার্থীদের সকল সমস্যায় তারা যেন সবসময় তৎপর থাকেন।

এসময় রাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও রাকসুর ভিপি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ১৯৮২ সালের ১১ মার্চ ছাত্রশিবির রাবি শাখা নবীনবরণ আয়োজন করতে চেয়েছিল। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন সেদিন কী হয়েছিল। সেই ঘটনা আমাদের এখনো আবেগতাড়িত করে। সেই নবীনবরণ অনুষ্ঠানকে অন্যান্য মতাদর্শের ভাইয়েরা বুমেরাং হিসেবে ধরে নিয়েছিলেন। নবীনবরণ আয়োজনের পর আমাদের চার ভাই আর ঘরে ফিরে যেতে পারেনি। তাদের আঘাতে আমাদের চারজন ভাই শহীদ হয়েছিলেন। তারা হলেন সাব্বির ভাই, হামিদ ভাই, আইয়ুব ভাই এবং জব্বার ভাই। তারা ইসলামি ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে সারা বাংলাদেশের প্রথম শহীদ হিসেবে আজও বিবেচিত। এ ঘটনার পর থেকেই প্রতি বছর ১১ মার্চ ছাত্রশিবির ‘শহীদ দিবস’ হিসেবে পালন করে। এটি ছিল রাবি ছাত্রশিবিরের প্রতি জুলুমের ইতিহাস।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন বলেন, অতীতে আমার ছাত্ররা ৮-১০ হাজার টাকা দিয়ে হলে উঠতে হতো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটি কোটি টাকার সিট বাণিজ্য হতো৷ আমরা হলগুলোতে মেধার ভিত্তিতে সিট বন্টন চালু করেছি৷৷ ফলে সিটবাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে। অতীতে তুচ্ছ কারণে আমাদের ছাত্রদের জীবন দিতে হয়েছে৷ এই ক্যাম্পাসে পদ্মা সেতুর জন্য টাকা উঠানো হয়েছিল। সেই টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মানুষ মেরে ফেলেছে৷

এদিন নবীনবরণের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের নানারকম উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়৷ পরে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গাইডলাইন ও দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাকসু ও চাকসু ভিপি সাদিক কায়েম ও ইব্রাহিম হোসেন রনি। প্রধাম আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।

এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাবি শিবিরের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সমাজসেবা সম্পাদক আব্দুল মোহাইমিন, কেন্দ্রীয় শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও হল প্রভোস্ট, শাখা শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দসহ প্রায় সাড়ে তিন হাজার নবীন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবা‌সী নিহত

জেলা প্রতিনিধি, ঝিনাইদহ
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
   
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবা‌সী নিহত

ঝিনাইদহে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মাহাবুবুর রহমান (৩৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। শনিবার সকাল সা‌ড়ে নয়টার দিকে সদর উপজেলার পদ্মাকর ইউনিয়নের কালা লক্ষীপুর গ্রামে এই সংঘ‌র্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত মাহাবুবুর রহমান কালা লক্ষীপুর গ্রামের সাব্দার হোসেন বিশ্বাসের ছেলে ও কম্বোডিয়া প্রবাসী।

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে পদ্মাকর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ন বিশ্বাস ও ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী জিয়ারুল ইসলাম গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে সকাল সা‌ড়ে নয়টার দি‌কে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় হুমায়ন বিশ্বাস গ্রু‌পের লোকজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রবাসী মাহাবুবুর রহমানকে কুপিয়ে মারাত্বক আহত করে। প‌রে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শ‌নিবার দুপুর ১টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মাহাবুবুর রহমান‌কে মৃত ঘোষনা করেন। ঘটনার পর এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

অপরদিকে ঝিনাইদহ সদর উপ‌জেলার ফুরসন্ধি ইউনিয়নে বিএনপির ফিরোজ ও হামিদ গ্রুপের সংঘর্ষে ৭জন আহত হয়েছেন। তাদেরকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গ্রেপ্তার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ২:৫৯ অপরাহ্ণ
   
গ্রেপ্তার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম

কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম গ্রেপ্তার হয়েছেন । স্ত্রী রিয়ামনির দায়ের করা মামলায় শনিবার দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করেছে হাতিরঝিল থানা পুলিশ।

এর আগে বুধবার হিরো আলমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামানের আদালত। সেই প্রেক্ষিতেই আজ তাকে আটক করে পুলিশ।রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা, মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে স্ত্রী রিয়া মনি মামলাটি করেন। এ মামলায় হিরো আলমের সঙ্গে আহসান হাবিব সেলিম নামের একজনকে আসামি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

You cannot copy content of this page