খুঁজুন
শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩০ কার্তিক, ১৪৩২

জুলাই আন্দোলনে ৪ ও ৫ই আগষ্ট নেতৃত্বদানকারী চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সাংসদ টগরের ডানহাত খ্যাত উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও বিতর্কিত দামুড়হুদা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হযরত আলী এখনো বহালঃ প্রশাসনের নীরবতায় প্রশ্ন স্থানীয়দের

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ১:৪৫ অপরাহ্ণ
জুলাই আন্দোলনে ৪ ও ৫ই আগষ্ট নেতৃত্বদানকারী চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সাংসদ টগরের ডানহাত খ্যাত উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও বিতর্কিত দামুড়হুদা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হযরত আলী এখনো বহালঃ প্রশাসনের নীরবতায় প্রশ্ন স্থানীয়দের
98

জুলাই আন্দোলনে ৪ ও ৫ই আগষ্ট নেতৃত্বদানকারী চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সাংসদ টগরের ডানহাত খ্যাত উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও ভোট চুরি করে পাশ করা বিতর্কিত দামুড়হুদা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হযরত আলী এখনো বহাল ।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দামুড়হুদা উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও দামুড়হুদা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হযরত আলী ১১ই নভেম্বর ২০২১ তারিখে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তৎকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্য আলী আজগর টগর কে ম্যানেজ করে নৌকার মনোনয়ন বাগিয়ে নেন।
কিন্তু হযরত আলীর চেয়ারম্যান হওয়ার স্বপ্ন পূরনে বাধ সাধে দুই বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা প্রফেসর শরিফুল আলম মিল্টন।

কিন্তু যেভাবেই হোক হযরত আলী কে চেয়ারম্যান হতেই হবে, যেই কথা সেই কাজ তৎকালীন এমপি টগরের নির্দেশে তার ক্যাডার বাহীনি পাটাচোরা, উজিরপুর, মোক্তারপুর, কোষাঘাটা সেন্টার দখল করে এমপি টগরের আপন ভাগিনা প্রিসাইডিং অফিসার তানভীর আহমেদ রুবেলের মাধ্যমে।

চেয়ারম্যান হযরত আলীর সেই বিতর্কিত নির্বাচন বিষয়ে জানতে চাইলে দামুড়হুদা সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা প্রফেসর শরিফুল (আলম মিল্টন) বলেন, “”ভোটের ১৫ দিন আগে থেকে নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা হুমকি পুলিশ দিয়ে কর্মীদের হয়রানি মিথ্যা মামলা, ছাত্রলীগ যুবলীগের ক্যাডার বাহিনী দিয়ে হামলা বাড়ি ঘরে ভাংচুর করা সহ ক্রমান্বয়ে তৎকালীন এমপি আলী আজগর টগর, তার সহোদর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলী মুনসুর (বাবু), এবং হযরত আলী নিজে আমাকে সরাসরি হুমকি প্রদান করে নির্বাচন করা থেকে বিরত থাকতে।

সেই সাথে তৎকালীন দামুড়হুদা থানার ওসি, সার্কেল এসপি আমাকে ফোন করে নির্বাচন না করতে চাপ প্রয়োগ করেন। এতকিছুর পরও  হযরত আলী নিজের নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে ভোটের দিন সমস্ত ভোট সেন্টার থেকে আমার এজেন্ট দের বের করে দেওয়া হয়। এবং এমপি টগর বিভিন্ন সেন্টার দখল করে ম্যানুপুলেট করে হযরত কে বিজয়ী ঘোষণা করে। আফসোস জুলাই আন্দোলনে আমার ভাই/বোনদের এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে সেই হযরত বহাল তবিয়তে চেয়ারম্যান হিসেবে দাম্ভিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন “”৷

আর এভাবেই দূর্নীতি করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন দামুড়হুদা উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হযরত আলী৷ অবশ্য ভোটের দিন হযরত আলীর শক্ত প্রতিপক্ষ জামায়াত নেতা শরীফুল আলম মিল্টন ভোট অর্জন করেন কিন্তু তাতেও কোনো লাভ হয়নি৷ কারন স্থানীয় গনভবনের প্রধান আলী আজগর টগর ও তার ভাই উপজেলা চেয়ারম্যান আলি মুনসুর বাবু যে তার পকেটে।

পরবর্তীতে জুলাই আন্দোলন শুরু হলে আগষ্টের শুরু থেকে স্থানীয় এমপি টগরের নির্দেশে উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হযরত আলীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, যুবলীগের ক্যাডার রা অস্ত্র সস্ত্র সহ দামুড়হুদা ও আশপাশের এলাকায় ভয়াবহ তান্ডব চালায়।

এমনকি ৫ ই আগষ্ট সকালেও হযরত আলীর আয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদে ভুড়িভোজের আয়োজন করা হয়। কিন্তু বিধিবাম আয়োজনের কিছুক্ষন পর শুনতে পান যে স্বৈরাচারী হাসিনা পলায়ন করেছে। সাথে সাথে হযরত চেয়ারম্যান সহ তার সাথে থাকা ক্যাডার রা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে। এরপর কিছুদিন গা ঢাকা দিয়ে থাকে হযরত চেয়ারম্যান ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, চেয়ারম্যান হযরত আলী রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার নির্দেশদাতা ও অর্থের যোগানদাতা হিসেবে অভিযুক্ত। তার নেতৃত্বে বিভিন্ন নাশকতা কর্মকাণ্ডও সংঘটিত হয়েছে বলে কয়েকজন ভুক্তভোগী দাবি করেছেন।

পদ হারানোর ভয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বেশ কিছু নেতাকর্মী অভিযোগ করে বলেন যেই হযরত চেয়ারম্যান ৫ই আগষ্ট দুপুর পর্যন্ত আমাদের উপর নির্যাতন চালালো সেই হযরত কে আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে কিছু বিএনপির শীর্ষ নেতারা শেল্টার দেয়। কোন দুঃখে যে এই বিএনপি দলটার জন্য জেল, জুলুম, হুলিয়া ত্যাগ শিকার করেছিলাম ৷
সাথে আরো যোগ করে বলেন আমাদের এই হৃদয়ের কান্না আমাদের নেতা জনাব তারেক রহমান পর্যন্ত পৌছানো দরকার উনি নিশ্চয় এই ধরনের সীদ্ধান্ত মেনে নিবেন না৷

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে হযরত চেয়ারম্যান বলেন,  এসমস্ত অভিযোগ ভূয়া। এবং আমাদের প্রতিনিধি কে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট স্টাইলে জিজ্ঞেস করেন আপনি কে?  কত বড় সাংবাদিক পরিচয় দেন৷

এদিকে প্রশাসনের নীরবতা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। তারা প্রশ্ন তুলেছেন
একাধিক মামলা ও প্রশাসনিক অনিয়ম থাকা সত্ত্বেও কেন এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেও হচ্ছে না?

রাবিতে ৪০ বছর পর ছাত্রশিবিরের আয়োজনে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

রাবি প্রতিনিধি,
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:১৯ অপরাহ্ণ
   
রাবিতে ৪০ বছর পর ছাত্রশিবিরের আয়োজনে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

চার দশকেরও বেশি সময় পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে নবীনবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রশিবির। শনিবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেয় সংগঠনটি।

সংগঠনটির ক্যাম্পাসে সর্বশেষ নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮২ সালে। সেদিন শাখা ছাত্রমৈত্রী, জাসদ, ছাত্রলীগের বাধা ও পরবর্তী সংঘর্ষে ছাত্রশিবিরের চার কর্মী নিহত হন। এরপর নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে শিবির তাদের নবীনবরণ আয়োজন ক্যাম্পাসের বাইরে আয়োজন করে আসছিল।

নবীন বরণে এসে অনুভূতি প্রকাশ করে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী মাজহারুল ইসলাম ফাহিম বলেন, এরকম নবীনবরণ আমরা আর কোনো সংগঠনের কাছ থেকে পাইনি। আমাদের বলা হতো শিবির নারী বিদ্বেষী, শিবির রগ কাটে। কিন্তু বাস্তবতা হলো—আমরা তাদের যত কাছাকাছি গেছি, তত তাদের সম্পর্কে জেনেছি এবং তাদের মতাদর্শ বুঝতে পেরেছি। আমরা চাই আজকের এই ক্যারিয়ার গাইডলাইনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক এবং শিক্ষার্থীদের সকল সমস্যায় তারা যেন সবসময় তৎপর থাকেন।

এসময় রাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও রাকসুর ভিপি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ১৯৮২ সালের ১১ মার্চ ছাত্রশিবির রাবি শাখা নবীনবরণ আয়োজন করতে চেয়েছিল। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন সেদিন কী হয়েছিল। সেই ঘটনা আমাদের এখনো আবেগতাড়িত করে। সেই নবীনবরণ অনুষ্ঠানকে অন্যান্য মতাদর্শের ভাইয়েরা বুমেরাং হিসেবে ধরে নিয়েছিলেন। নবীনবরণ আয়োজনের পর আমাদের চার ভাই আর ঘরে ফিরে যেতে পারেনি। তাদের আঘাতে আমাদের চারজন ভাই শহীদ হয়েছিলেন। তারা হলেন সাব্বির ভাই, হামিদ ভাই, আইয়ুব ভাই এবং জব্বার ভাই। তারা ইসলামি ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে সারা বাংলাদেশের প্রথম শহীদ হিসেবে আজও বিবেচিত। এ ঘটনার পর থেকেই প্রতি বছর ১১ মার্চ ছাত্রশিবির ‘শহীদ দিবস’ হিসেবে পালন করে। এটি ছিল রাবি ছাত্রশিবিরের প্রতি জুলুমের ইতিহাস।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন বলেন, অতীতে আমার ছাত্ররা ৮-১০ হাজার টাকা দিয়ে হলে উঠতে হতো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটি কোটি টাকার সিট বাণিজ্য হতো৷ আমরা হলগুলোতে মেধার ভিত্তিতে সিট বন্টন চালু করেছি৷৷ ফলে সিটবাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে। অতীতে তুচ্ছ কারণে আমাদের ছাত্রদের জীবন দিতে হয়েছে৷ এই ক্যাম্পাসে পদ্মা সেতুর জন্য টাকা উঠানো হয়েছিল। সেই টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মানুষ মেরে ফেলেছে৷

এদিন নবীনবরণের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের নানারকম উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়৷ পরে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গাইডলাইন ও দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাকসু ও চাকসু ভিপি সাদিক কায়েম ও ইব্রাহিম হোসেন রনি। প্রধাম আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।

এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাবি শিবিরের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সমাজসেবা সম্পাদক আব্দুল মোহাইমিন, কেন্দ্রীয় শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও হল প্রভোস্ট, শাখা শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দসহ প্রায় সাড়ে তিন হাজার নবীন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবা‌সী নিহত

জেলা প্রতিনিধি, ঝিনাইদহ
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
   
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবা‌সী নিহত

ঝিনাইদহে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মাহাবুবুর রহমান (৩৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। শনিবার সকাল সা‌ড়ে নয়টার দিকে সদর উপজেলার পদ্মাকর ইউনিয়নের কালা লক্ষীপুর গ্রামে এই সংঘ‌র্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত মাহাবুবুর রহমান কালা লক্ষীপুর গ্রামের সাব্দার হোসেন বিশ্বাসের ছেলে ও কম্বোডিয়া প্রবাসী।

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে পদ্মাকর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ন বিশ্বাস ও ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী জিয়ারুল ইসলাম গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে সকাল সা‌ড়ে নয়টার দি‌কে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় হুমায়ন বিশ্বাস গ্রু‌পের লোকজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রবাসী মাহাবুবুর রহমানকে কুপিয়ে মারাত্বক আহত করে। প‌রে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শ‌নিবার দুপুর ১টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মাহাবুবুর রহমান‌কে মৃত ঘোষনা করেন। ঘটনার পর এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

অপরদিকে ঝিনাইদহ সদর উপ‌জেলার ফুরসন্ধি ইউনিয়নে বিএনপির ফিরোজ ও হামিদ গ্রুপের সংঘর্ষে ৭জন আহত হয়েছেন। তাদেরকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গ্রেপ্তার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ২:৫৯ অপরাহ্ণ
   
গ্রেপ্তার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম

কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম গ্রেপ্তার হয়েছেন । স্ত্রী রিয়ামনির দায়ের করা মামলায় শনিবার দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করেছে হাতিরঝিল থানা পুলিশ।

এর আগে বুধবার হিরো আলমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামানের আদালত। সেই প্রেক্ষিতেই আজ তাকে আটক করে পুলিশ।রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা, মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে স্ত্রী রিয়া মনি মামলাটি করেন। এ মামলায় হিরো আলমের সঙ্গে আহসান হাবিব সেলিম নামের একজনকে আসামি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

You cannot copy content of this page