খুঁজুন
শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩০ কার্তিক, ১৪৩২

বনানীর প্রভাবশালী আওয়ামী নেতা শহীদুল ওরফে ‘ডিব্বা’র সিন্ডিকেটে চলছে অবৈধ স্পা ব্যবসা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৫, ১২:১০ অপরাহ্ণ
বনানীর প্রভাবশালী আওয়ামী নেতা শহীদুল ওরফে ‘ডিব্বা’র সিন্ডিকেটে চলছে অবৈধ স্পা ব্যবসা
72

ঢাকার বনানী এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয়দের মধ্যে একটি উদ্বেগজনক অভিযোগ ছড়িয়ে পড়েছে। বনানীর প্রভাবশালী নেতা শহীদুল ওরফে, নামধারী “ডিব্বা” অভিযোগের মূল নায়ক হিসেবে পরিচিত, যিনি স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে অবৈধ নারীদের স্পা ব্যবসা পরিচালনা করছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বনানী কবরস্থান সংলগ্ন ২৭ নম্বর রোডের একটি বহুতল ভবনের লিফটের ৫ তলায় দৈনিক ১০-১২ জন নারী নিয়ে চলছে এই ব্যবসা।

অভিযোগ রয়েছে, ব্যবসার জন্য সরাসরি অর্থ জোগান দিচ্ছেন শহীদুল ওরফে নিজেই। স্থানীয় ও বিএনপি’র নেতাদের অভিযোগ, এই ব্যবসা পরিচালনা করা হচ্ছে শহীদুল ওরফে “ডিব্বা”-র খুটি জোরে, যিনি বনানী আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা হিসেবে পরিচিত। তার নেতৃত্বে গঠিত একটি ছোট সিন্ডিকেট এলাকায় ভয় ও অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব বিস্তার করছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, কেউ এই ব্যবসার বিরুদ্ধে কথা বলার চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। স্থানীয় এক সূত্র জানায়, “লিফটের ৫ তলায় প্রতিদিন নারীদের নিয়ে আসা হয়। এটি এক প্রকার ‘স্পা ব্যবসা’, কিন্তু বাস্তবে নারীরা নানা ভাবে ব্যবহার হচ্ছে। শহীদুল ওরফে এবং তার সহযোগীরা এটিকে নিয়ন্ত্রণ করছেন। কেউ মুখ খুলতে চাইলেই হুমকি ও চাপের মুখে পড়েন।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় নারী সাংবাদিককে জানিয়েছেন, “আমরা জানি, এখানে যা হচ্ছে তা সঠিক নয়। কিন্তু শহীদুল ওরফে এবং তার সহযোগীদের ভয় দেখানোর ক্ষমতার কারণে আমরা কিছু বলতে পারি না।” এ বিষয়ে বিএনপি’র কিছু স্থানীয় নেতাও অভিযোগ করেছেন, “শহীদুল ওরফে রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে নিজের ব্যবসার জন্য নারীদের ব্যবহার করছে।

বারবার অভিযোগ করলেও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। আমরা চাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করুন।” স্থানীয়রা দাবি করেছেন, শহীদুল ওরফে “ডিব্বা”-র সিন্ডিকেটের কর্মকাণ্ড কেবল ব্যবসার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং বনানী এলাকার সামাজিক পরিবেশকে প্রভাবিত করছে। তারা বলছেন, রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে নারীদের নিয়োগ, অর্থসংগ্রহ ও ব্যবসার আয় পরিচালনা করা হচ্ছে, যা এলাকায় অস্থিরতা ও সামাজিক অনাচারের সৃষ্টি করছে। অভিযোগের সাথে সমান্তরাল, স্থানীয়রা প্রশাসনের ওপরও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বনানী থানার সূত্রে জানা যায়, “আমরা অভিযোগ গ্রহণ করেছি এবং তদন্ত শুরু করেছি। তবে এই ধরনের ঘটনা রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে ধীরগতিতে এগোচ্ছে।” স্থানীয়রা মনে করছেন, প্রশাসন যদি যথাযথ ও দ্রুত পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে এই সিন্ডিকেট আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে। শহীদুল ওরফে “ডিব্বা”-র সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তার সহযোগীরা অভিযোগকে “ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলক” হিসেবে প্রতিপাদন করেছেন।

তবে স্থানীয়দের বক্তব্য ও প্রাপ্ত প্রমাণসমূহ ভিত্তিতে বিষয়টি সমাজের ন্যায্য দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচিত হওয়া জরুরি। স্থানীয়রা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, এই অবৈধ ব্যবসা অব্যাহত থাকলে এলাকায় সামাজিক অবক্ষয় বৃদ্ধি পাবে। এক স্থানীয় বিশ্লেষক সাংবাদিককে বলেছেন, “রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে অবৈধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা একটি গুরুতর বিষয়। যদি প্রশাসন যথাযথভাবে হস্তক্ষেপ না করে, তাহলে এই সিন্ডিকেট আরও শক্তিশালী হবে এবং সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব আরও বাড়বে।” শহীদুল ওরফে “ডিব্বা” বনানী এলাকায় একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক চক্রের সঙ্গে জড়িত। স্থানীয়দের অভিযোগ, এই চক্রের মাধ্যমে অবৈধ কার্যক্রম চালু রাখা ও ব্যবসার আয় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হচ্ছে। সিন্ডিকেটের মধ্যে অন্তর্ভুক্তরা স্থানীয় ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে রাখে, নারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে এবং কখনও কখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখে ধুলো দেয়ার চেষ্টা করে। স্থানীয় বিএনপি নেতা সাংবাদিককে বলেন, “এ ধরনের সিন্ডিকেট শুধু নারীদের ব্যবহার করছে না, বরং আমাদের মত বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের উপরও চাপ প্রয়োগ করছে।

শহীদুল ওরফে ও তার সহযোগীদের প্রভাব প্রতিরোধ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।” স্থানীয়দের দাবি, প্রশাসনের অবহেলার কারণে এই অবৈধ কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে চলমান। তারা মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি দ্রুত তদন্ত শুরু না করে, তাহলে বনানীর সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবেশ আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। স্থানীয়রা আশা করছেন, প্রশাসন প্রমাণের ভিত্তিতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, এবং এই সিন্ডিকেটের কার্যক্রম বন্ধ করবে। এই প্রতিবেদনটি অনুসন্ধানধর্মী এবং স্থানীয়দের বক্তব্য ও প্রাপ্ত প্রমাণের ভিত্তিতে রচিত। স্থানীয়রা দাবি করেছেন যে, শহীদুল ওরফে “ডিব্বা”-র সিন্ডিকেট শুধু ব্যবসার জন্য নয়, রাজনৈতিক প্রভাব ও সামাজিক নিয়ন্ত্রণের জন্যও নারীদের ব্যবহার করছে। এই ধরনের কার্যক্রমের অব্যাহত চলাচল বনানীর সাধারণ মানুষ ও যুব সমাজের জন্য বিপজ্জনক। বনানীর প্রভাবশালী নেতা শহীদুল ওরফে “ডিব্বা”-র সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে স্থানীয়রা সতর্ক ও ক্ষুব্ধ। তারা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দ্রুত হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছেন। স্থানীয়রা মনে করেন, এটি না রোধ করলে বনানীর সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবেশে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হতে পারে।

রাবিতে ৪০ বছর পর ছাত্রশিবিরের আয়োজনে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

রাবি প্রতিনিধি,
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:১৯ অপরাহ্ণ
   
রাবিতে ৪০ বছর পর ছাত্রশিবিরের আয়োজনে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

চার দশকেরও বেশি সময় পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে নবীনবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রশিবির। শনিবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেয় সংগঠনটি।

সংগঠনটির ক্যাম্পাসে সর্বশেষ নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮২ সালে। সেদিন শাখা ছাত্রমৈত্রী, জাসদ, ছাত্রলীগের বাধা ও পরবর্তী সংঘর্ষে ছাত্রশিবিরের চার কর্মী নিহত হন। এরপর নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে শিবির তাদের নবীনবরণ আয়োজন ক্যাম্পাসের বাইরে আয়োজন করে আসছিল।

নবীন বরণে এসে অনুভূতি প্রকাশ করে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী মাজহারুল ইসলাম ফাহিম বলেন, এরকম নবীনবরণ আমরা আর কোনো সংগঠনের কাছ থেকে পাইনি। আমাদের বলা হতো শিবির নারী বিদ্বেষী, শিবির রগ কাটে। কিন্তু বাস্তবতা হলো—আমরা তাদের যত কাছাকাছি গেছি, তত তাদের সম্পর্কে জেনেছি এবং তাদের মতাদর্শ বুঝতে পেরেছি। আমরা চাই আজকের এই ক্যারিয়ার গাইডলাইনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক এবং শিক্ষার্থীদের সকল সমস্যায় তারা যেন সবসময় তৎপর থাকেন।

এসময় রাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও রাকসুর ভিপি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ১৯৮২ সালের ১১ মার্চ ছাত্রশিবির রাবি শাখা নবীনবরণ আয়োজন করতে চেয়েছিল। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন সেদিন কী হয়েছিল। সেই ঘটনা আমাদের এখনো আবেগতাড়িত করে। সেই নবীনবরণ অনুষ্ঠানকে অন্যান্য মতাদর্শের ভাইয়েরা বুমেরাং হিসেবে ধরে নিয়েছিলেন। নবীনবরণ আয়োজনের পর আমাদের চার ভাই আর ঘরে ফিরে যেতে পারেনি। তাদের আঘাতে আমাদের চারজন ভাই শহীদ হয়েছিলেন। তারা হলেন সাব্বির ভাই, হামিদ ভাই, আইয়ুব ভাই এবং জব্বার ভাই। তারা ইসলামি ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে সারা বাংলাদেশের প্রথম শহীদ হিসেবে আজও বিবেচিত। এ ঘটনার পর থেকেই প্রতি বছর ১১ মার্চ ছাত্রশিবির ‘শহীদ দিবস’ হিসেবে পালন করে। এটি ছিল রাবি ছাত্রশিবিরের প্রতি জুলুমের ইতিহাস।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন বলেন, অতীতে আমার ছাত্ররা ৮-১০ হাজার টাকা দিয়ে হলে উঠতে হতো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটি কোটি টাকার সিট বাণিজ্য হতো৷ আমরা হলগুলোতে মেধার ভিত্তিতে সিট বন্টন চালু করেছি৷৷ ফলে সিটবাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে। অতীতে তুচ্ছ কারণে আমাদের ছাত্রদের জীবন দিতে হয়েছে৷ এই ক্যাম্পাসে পদ্মা সেতুর জন্য টাকা উঠানো হয়েছিল। সেই টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মানুষ মেরে ফেলেছে৷

এদিন নবীনবরণের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের নানারকম উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়৷ পরে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গাইডলাইন ও দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাকসু ও চাকসু ভিপি সাদিক কায়েম ও ইব্রাহিম হোসেন রনি। প্রধাম আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।

এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাবি শিবিরের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সমাজসেবা সম্পাদক আব্দুল মোহাইমিন, কেন্দ্রীয় শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও হল প্রভোস্ট, শাখা শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দসহ প্রায় সাড়ে তিন হাজার নবীন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবা‌সী নিহত

জেলা প্রতিনিধি, ঝিনাইদহ
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৩:০৩ অপরাহ্ণ
   
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবা‌সী নিহত

ঝিনাইদহে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মাহাবুবুর রহমান (৩৫) নামে একজন নিহত হয়েছেন। শনিবার সকাল সা‌ড়ে নয়টার দিকে সদর উপজেলার পদ্মাকর ইউনিয়নের কালা লক্ষীপুর গ্রামে এই সংঘ‌র্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত মাহাবুবুর রহমান কালা লক্ষীপুর গ্রামের সাব্দার হোসেন বিশ্বাসের ছেলে ও কম্বোডিয়া প্রবাসী।

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে পদ্মাকর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ন বিশ্বাস ও ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী জিয়ারুল ইসলাম গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে সকাল সা‌ড়ে নয়টার দি‌কে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় হুমায়ন বিশ্বাস গ্রু‌পের লোকজন দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রবাসী মাহাবুবুর রহমানকে কুপিয়ে মারাত্বক আহত করে। প‌রে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শ‌নিবার দুপুর ১টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মাহাবুবুর রহমান‌কে মৃত ঘোষনা করেন। ঘটনার পর এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

অপরদিকে ঝিনাইদহ সদর উপ‌জেলার ফুরসন্ধি ইউনিয়নে বিএনপির ফিরোজ ও হামিদ গ্রুপের সংঘর্ষে ৭জন আহত হয়েছেন। তাদেরকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গ্রেপ্তার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫, ২:৫৯ অপরাহ্ণ
   
গ্রেপ্তার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম

কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম গ্রেপ্তার হয়েছেন । স্ত্রী রিয়ামনির দায়ের করা মামলায় শনিবার দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করেছে হাতিরঝিল থানা পুলিশ।

এর আগে বুধবার হিরো আলমের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামানের আদালত। সেই প্রেক্ষিতেই আজ তাকে আটক করে পুলিশ।রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা, মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে স্ত্রী রিয়া মনি মামলাটি করেন। এ মামলায় হিরো আলমের সঙ্গে আহসান হাবিব সেলিম নামের একজনকে আসামি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

You cannot copy content of this page